Header Ads

Header ADS

আমাদের সমাজ ব্যবস্থা ও যুবকদের বিয়ে সমাচার :-

কথায় আছে, “সময়ের এক ফোঁড় আর অসময়ের দশ ফোঁড়”। জীবনের সকল কিছুই যথা সময়ে হওয়ার দাবী রাখে। আর যথা সময়ে হলে তার ফলাফলও ভালো পাওয়া যায়। কিন্ত তা অসময়ে হলে বরং আফসোস করতে হয়। কিছু ব্যাপার আছে যেক্ষেত্রে আফসোস করে দুঃখ মেটানো যেতে পারে। কিন্তু কিছু ব্যাপার আছে, যেখানে কোন আফসোস চলেনা। খাঁটি বাংলায় যা বলে লোকে....শুধু প্রায়শ্চিত্ত করতে হয়।



এর জন্য যে শুধু সমাজকে আর সমাজব্যবস্থাকে দায়ী করব, তা নয়। আমরা নিজেরাও দায়ী। সমাজ কিন্তু একা একাই তৈরী হয়নি। আর সমাজব্যবস্থাও কিন্তু একদিনে গড়ে উঠেনি। ধীরে ধীরে আমাদের চিন্তা চেতনা আর সভ্যতা ও সংস্কৃতির আলোকেই গড়ে উঠেছে। তাহলে আমরা কেবল সমাজকেই কেন দায়ী করব? ্আমরা নিজেরা কি এর জন্য একটুও দায়ী না? বিচারের ভাঁড় পাঠক মহোদয়কেই দিয়ে দিলাম।




তারপরও লিখতে যখন বসছি তখন সম্মানিত পাঠকের উদ্দেশ্যে কিছু না কিছু অবশ্যই বলব। আচ্ছা, আপনাদের আপনাদের আশে পাশে লোকজনের মাঝে একটু লক্ষ্য করুন তো,,,ছেলে বা মেয়েদের ঠিক কত বছর বয়সে বিয়ে হচ্ছে? আপনাদের উত্তর কেমন হবে, তা আমি সঠিক বলতে পারবনা। তবে আমার কিছু বাস্তব অভিজ্ঞতা তুলে ধরব। যার সাথে আপনাদের অনেকেরেই চিন্তাধারা ‍মিলে যাবে বলে বিশ্বাস রাখছি। শিক্ষার দিক দিয়ে আমাদের দেশের জনসাধারণকে আমি তিনভাবে উল্লেখ করতে চাই। 

প্রথমত, 
অশিক্ষিত-যারা একেবারেই শিক্ষিত নয়। এই শ্রেনির মানুষগুলো ছেলে হোক আর মেয়ে হোক ১৮ থেকে ২২ বছরের মধ্যে বিয়ে করে। ওরা ভবিষ্যত জীবন নিয়ে ততোটা সচেতন নয় বলে হয়তো অনিয়ন্ত্রিত হারে সন্তান গ্রহণ করে। কিন্ত তাদের দ্বারা সমাজে বড় কোন অপরাধের সংঘটন হয় না।কিংবা সচরাচর বড় কোন আমানতের খেয়ানত হয় না।

দ্বিতীয়ত,
মধ্যম প্রকৃতির শিক্ষিত-

No comments

Theme images by Lingbeek. Powered by Blogger.